ক্রিকেটের সংযোজনীয় পদ্ধতি Quiz

ক্রিকেটের সংযোজনীয় পদ্ধতি Quiz
ক্রিকেটের সংযোজনীয় পদ্ধতি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, যা খেলার সময়সূচির পরিবর্তন এবং মাঠের অবস্থার কারণে দ্বিতীয় ইনিংসে লক্ষ্য নির্ধারণের জন্য ব্যবহৃত হয়। এই কুইজে ডাকওয়ার্থ-লুইস পদ্ধতি, এর উদ্ভাবক, এবং এর প্রথম পরিচয় সম্পর্কিত বিভিন্ন প্রশ্ন অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এতে পাওয়ার প্লে, নো-বল এবং অন্যান্য খেলার নিয়ম নিয়েও আলোচনা করা হয়েছে। কুইজটি ক্রিকেটের নিয়মাবলী এবং ম্যাচ পরিচালনায় ফ্যাক্টরগুলোর বিশদ বিবরণ প্রদান করে।
Correct Answers: 0

Start of ক্রিকেটের সংযোজনীয় পদ্ধতি Quiz

1. ক্রিকেটে ডাকওয়ার্থ-লুইস পদ্ধতির ব্যবহার কী?

  • দ্বিতীয় ইনিংসে লক্ষ্য নির্ধারণের জন্য ব্যবহৃত হয়।
  • আগের ম্যাচের স্কোর পুনরুদ্ধার।
  • প্রথম ইনিংসে স্কোর গণনা করা।
  • মাঠে ফিল্ডার সংখ্যা বৃদ্ধি।

2. ডাকওয়ার্থ-লুইস পদ্ধতির উদ্ভাবক কে?

  • সাকলাইন মুশতাক
  • রবি শাস্ত্রী
  • টনি লুইস
  • ফ্রাঙ্ক ডাকওয়ার্থ


3. ডাকওয়ার্থ-লুইস পদ্ধতি কখন প্রথম introduced হয়?

  • 1997
  • 1999
  • 1995
  • 2001

4. ক্রিকেটে পাওয়ার প্লের উদ্দেশ্য কী?

  • রান বাড়ানোর জন্য বিভাগ তৈরি করা।
  • প্রথম ছয় ওভারে 30-গজ বৃত্তের বাইরের ফিল্ডার সংখ্যা দুটি সীমাবদ্ধ করা।
  • দুটি ফিল্ডারকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া।
  • ভিন্ন ভিন্ন মাঠ প্রস্তুত করা।

5. বাকি ১৪ ওভারে ৩০ গজের বৃত্তের বাইরে কত জন ফিল্ডার থাকতে পারে?

  • Unlimited
  • Five or six
  • Only two
  • Not more than five


6. লেগ সাইডে ফিল্ডারদের জন্য নিয়ম কী?

  • লেগ সাইডে চারজন ফিল্ডার থাকতে পারে।
  • লেগ সাইডে ছয়জন ফিল্ডার থাকতে পারে।
  • লেগ সাইডে তিনজন ফিল্ডার থাকতে পারে।
  • লেগ সাইডে পাঁচজন ফিল্ডার থাকতে পারে।

7. বোলারের ডেলিভারির সময় অন সাইডে কত জন ফিল্ডার পপিং ক্রীসে খাঁটি হতে পারে?

  • তিন
  • পাঁচ
  • চার
  • দুই

8. যদি একজন ব্যাটসম্যান আহত হয় এবং অবসরে যেতে চান তবে কী হয়?

  • ব্যাটসম্যানকে অন্য বাজিতে চলতে হয়।
  • ব্যাটসম্যান আহত হলে `হার্ট` ঘোষণা করা হয়।
  • ব্যাটসম্যানের পরিবর্তে নতুন একজন আসবে।
  • ব্যাটসম্যান অবসরে গেলেই খেলা থেমে যাবে।


9. পূর্ববর্তী ব্যাটসম্যান আউট হওয়ার পরে নতুন ব্যাটসম্যান ক্রিজে আসার জন্য কত সময় থাকে?

  • নব্বই সেকেন্ড
  • এক মিনিট
  • পঁচিশ সেকেন্ড
  • দুই মিনিট

10. ডাকওয়ার্থ-লুইস পদ্ধতির অধীনে একটি ম্যাচকে বৈধ হতে যে সংখ্যক ওভার প্রয়োজন তা কী?

  • 20 ওভার
  • 15 ওভার
  • 10 ওভার
  • 25 ওভার

11. যদি অবস্থার জন্য একটি ম্যাচ ন্যূনতম দৈর্ঘ্য না পৌঁছায়, তবে কী হয়?

  • ম্যাচটি পুনরায় খেলতে বলা হয়।
  • ম্যাচটি কোন ফল না হওয়া হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
  • ম্যাচের ফলাফল দলগুলোকে শাস্তি দেওয়া হয়।
  • ম্যাচটি বাতিল করে দেওয়া হয়।


12. ডাকওয়ার্থ-লুইস পদ্ধতিতে দ্বিতীয় দলের লক্ষ্য স্কোর কীভাবে সংযোজন করা হয়?

  • দ্বিতীয় দলের স্কোর স্থির রাখা হয়
  • দ্বিতীয় দলের জন্য নতুন স্কোর তৈরি করা হয়
  • দ্বিতীয় দলের জন্য পুরাতন স্কোর ব্যবহার করা হয়
  • দ্বিতীয় দলের উদ্দেশ্য স্কোর সমন্বয় করা হয়

13. ডাকওয়ার্থ-লুইস পদ্ধতির মূল কথা কী?

  • বোলারের নিয়মাবলী নির্ধারণ করা
  • খেলোয়াড়দের অবসর সময় নির্ধারণ করা
  • প্রথম দলের রান যোগ করা
  • দ্বিতীয় দলের টার্গেট স্কোর নির্ধারণ করা

14. ডাকওয়ার্থ-লুইস পদ্ধতিতে ঐতিহাসিক স্কোর কিভাবে ব্যবহার করা হয়?

  • ঐতিহাসিক স্কোর সব সংমিশ্রণের জন্য রিসোর্সের একটি কম্বাইন্ড শতাংশের সংখ্যা নির্ধারণ করতে ব্যবহৃত হয়।
  • ঐতিহাসিক স্কোর শুধুমাত্র জয়ের জন্য সাধারণ উপায়।
  • ঐতিহাসিক স্কোর শেষ দলের স্কোরের সমান।
  • ঐতিহাসিক স্কোর নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য ব্যবহার করা হয়।
See also  ক্রিকেটারদের প্রশিক্ষণ পদ্ধতি Quiz


15. ডাকওয়ার্থ-লুইস পদ্ধতির জন্য প্রকাশিত টেবিল কখন আপডেট করা হয়?

  • প্রতি বছরের ১ মার্চ
  • প্রতি বছরের ১ জানুয়ারি
  • প্রতি বছরের ১ জুলাই
  • প্রতি বছরের ১ অক্টোবর

16. যদি বাধাগুলি লক্ষ্য স্কোরে উভয়ভাবে বৃদ্ধি এবং হ্রাস করে, তবে তা কীভাবে প্রভাব ফেলে?

  • উভয় দলই ম্যাচ হারবে
  • লক্ষ্য স্কোর অপরিবর্তিত থাকবে
  • লক্ষ্য স্কোরে বৃদ্ধি হবে
  • লক্ষ্য স্কোরে হ্রাস হবে

17. ক্রিকেটে নো-বলের নিয়ম কী?

  • নো-বল ঘটে যখন ব্যাটসম্যানের রান বেশি হয়।
  • নো-বল ঘটে যখন বল মাঠে দুইবার বOUNCE করে।
  • একটি নো-বল ঘটে যখন বোলারের হাতের আঙ্গুল সোজা বা বাঁকা হয় ডেলিভারির সময়।
  • নো-বল ঘটে যখন ব্যাটসম্যান আউট হয়।


18. ক্রিকেটে একটি ওয়াইড কীভাবে ঘোষণা করা হয়?

  • একটি বল ব্যাটারের অফ সাইডের মধ্যে দিয়ে গেলেন এবং ব্যাটারের ব্যাট বা শরীরে স্পর্শ না হলে একটি ওয়াইড হিসাবে ঘোষণা করা হয়।
  • একটি বল ব্যাটারের শরীরে লাগলে একটি ওয়াইড ঘোষণা করা হয়।
  • একটি বল ব্যাটারের স্ট্রাইকিং জোনে গিয়ে এলেও একটি ওয়াইড ঘোষণা করা হয়।
  • একটি বল মাঠের বাইরের দিক থেকে প্রতিফলিত হলে একটি ওয়াইড ঘোষণা করা হয়।

19. যদি বলটি একটি ফিল্ডারের শরীর স্পর্শ করে এবং বাইরেও যায়, তবে কী হয়?

  • ছয় রান
  • রান আউট
  • বাইরে পেল্লাই
  • চার রান

20. ক্রিকেটে স্টাম্পিংয়ের নিয়ম কী?

  • স্টাম্পিংয়ের জন্য ব্যাটসম্যানের সীমানার মধ্যে থাকাটা অপরিহার্য।
  • উইকেটকিপারকে বলটি ব্যাটসম্যানের পিছনের দিকে নিতে হবে।
  • উইকেটকিপার বলটি নিয়ে স্টাম্প ভাঙলে ব্যাটসম্যান আউট হয়।
  • ব্যাটসম্যানের বিদায়ের পর উইকেটের সামনে রান নিতে হবে।


21. ক্রিকেটে বাইলগুলোর দৈর্ঘ্য কত?

  • 75 সেন্টিমিটার
  • 80 সেন্টিমিটার
  • 58 সেন্টিমিটার
  • 69.85 সেন্টিমিটার

22. ক্রিকেটে উইকেট লাইনের প্রস্থ কত?

  • 1.50 মিটার
  • 1.83 মিটার
  • 2.10 মিটার
  • 2.50 মিটার

23. ক্রিকেটে স্টাম্পগুলি কত দূরে থাকে?

  • 30 মিটার
  • 25 মিটার
  • 15 মিটার
  • 20 মিটার


24. ক্রিকেটে ব্যাটিং ক্রিজের উদ্দেশ্য কী?

  • বলের মান নিয়ন্ত্রণ করা
  • উইকেটের অবস্থান ঠিক রাখা
  • বলের আঘাত থেকে রক্ষা পাওয়া
  • ব্যাটারকে সুরক্ষিত রাখতে

25. ক্রিকেটে রানারদের সম্পর্কে নিয়ম কী?

  • রানাররা দূরত্বে রান করতে সাহায্য করে।
  • রানারদের সময় সীমার মধ্যে আসতে হয়।
  • রানারদের ব্যবহার নিষিদ্ধ।
  • রানাররা ব্যাটসম্যানের পরিবর্তে খেলতে পারে।

26. ক্রিকেটে এক্সারসাইজের নিয়ম কী?

  • এক্সারসাইজের নিয়ম বাতিল করা হয়
  • এক্সারসাইজের নিয়ম পালনের প্রয়োজন নেই
  • এক্সারসাইজের নিয়ম অনুমোদন করা হয় না
  • এক্সারসাইজের নিয়ম অনুমোদিত


27. বোলার যদি তাদের স্টাইল পরিবর্তন করে এবং আম্পায়ারকে জানায় না তাহলে নো-বল কীভাবে ঘোষণা করা হয়?

  • বোলার নিজেই ঘোষণা করবে।
  • কোন ঘোষণা হবে না।
  • আম্পায়ার নো-বল ঘোষণা করবেন।
  • ফিল্ডার স্পষ্ট ঘোষণা করবে।

28. ক্রিকেটে ওভারথ্রোয়ের নিয়ম কী?

  • ক্রিকেটে ওভারথ্রোয়গুলো রান হিসেবে গোনা হয়।
  • ওভারথ্রোয়গুলো ফ্রি হিটে পরিণত হয়।
  • ওভারথ্রোয়গুলো কেবল দুই রান গোনা হয়।
  • ওভারথ্রোয়ে কোন রান গোনা হয় না।

29. ক্রিকেটে বোনাস রানের নিয়ম কী?

  • একটি নো-বল বা একটি বাইের জন্য দুটি বোনাস রান স্কোর হয়।
  • পাঁচটি বোনাস রান স্কোর হয়।
  • কোনও বোনাস রান নেই।
  • তিনটি রান স্কোর হয়।


30. ক্রিকেটে ওয়াইডের নিয়ম কী?

  • বলটি ব্যাটারকে আঘাত করলে ওয়াইড বলা হয়।
  • বলটি ব্যাটারের অফ সাইডের ওপর পাস করলে এবং ব্যাটারের ব্যাট বা শরীর দ্বারা স্পর্শ না হলে ওয়াইড বলা হয়।
  • বলটি ব্যাটারের স্টাম্পে আঘাত করলে ওয়াইড বলা হয়।
  • যদি বলটি ব্যাটারের এলবিডব্লু করার চেষ্টা করে ওয়াইড করা হয়।

আপনার কুইজ সম্পন্ন হয়েছে!

ক্রীড়াগত বিষয়বস্তু নিয়ে হওয়া এই কুইজের মাধ্যমে ‘ক্রিকেটের সংযোজনীয় পদ্ধতি’ সম্পর্কে আপনার যা জানার সময় এসেছে, তা সবার জন্যই একটি উপভোগ্য অভিজ্ঞতা। আপনি প্রশ্নের উত্তর দিতে গেলে অবশ্যই নতুন কিছু শিখেছেন। কিভাবে বিভিন্ন পদ্ধতি ক্রিকেটে গেমপ্ল্যান তৈরি করে, এবং কিভাবে খেলার কৌশল পরিবর্তন হয়, তা বুঝতে পারা সত্যিই মজার।

See also  ক্রিকেট দলের পরিবর্তন Quiz

এই কুইজে অংশগ্রহণ করার মাধ্যমে আপনি ক্রিকেট কৌশল ও সংযোজনীয় পদ্ধতির বিভিন্ন দিক সম্পর্কেও ধারণা অর্জন করেছেন। খেলায় কিভাবে নির্দিষ্ট ধরণের পদ্ধতি প্রয়োগ করা হয়, তা কি নমনীয়তা এবং কৌশল পরিবর্তনের মধ্যে বাধা সৃষ্টি করে, এসব বিষয় আপনার বুঝতে সাহায্য করেছে। একাধিক পদ্ধতির মধ্যে কার্যকারিতা, চিন্তার গভীরতা এবং বাস্তবিক কৌশল সম্পর্কে আপনার ধারণা বৃদ্ধি পেয়েছে।

আপনার ক্রিকেটের জ্ঞান আরও বাড়াতে, দয়া করে আমাদের পরবর্তী অংশটিতে যান। এখানে ‘ক্রিকেটের সংযোজনীয় পদ্ধতি’ সম্পর্কে আরও তথ্য রয়েছে। এটি আপনাকে নতুন দৃষ্টিকোণ এবং উপায় শিখতে সাহায্য করবে। তাই, আগ্রহী থাকুন এবং শেখার এই যাত্রায় আমাদের সঙ্গে চলুন।


ক্রিকেটের সংযোজনীয় পদ্ধতি

ক্রিকেটের সংজ্ঞা ও মূলনীতি

ক্রিকেট একটি র‌্যাঙ্কিংভিত্তিক খেলা, যা দুই দলের মধ্যে খেলা হয়। প্রতিটি দলে ১১ জন খেলোয়াড় থাকে। খেলার ক্ষেত্রটি ম্যাটিং ও ফুটবল মাঠের মতো বৃহৎ। খেলাটি শুরু হয় ব্যাটিং ও বোলিংয়ের মাধ্যমে। ব্যাটসম্যান রান সংগ্রহ করে এবং বোলার তা রোধ করার চেষ্টা করে। ক্রিকেটের মূলনীতি অন্তর্ভুক্ত করে খেলার নিয়মাবলী, উন্মুক্ত মাঠ এবং বলের ব্যবহার।

ক্রিকেটের ধরনসমূহ

ক্রিকেটের বিভিন্ন ধরন রয়েছে, যার মধ্যে টেস্ট, ওয়ানডে এবং টি-২০ উল্লেখযোগ্য। টেস্ট ক্রিকেট পাঁচ দিনের খেলা। ওয়ানডে এবং টি-২০ খেলা হয় সীমিত সংখ্যা বলের মাধ্যমে। এই ধরনগুলো খেলার কৌশল ও পদ্ধতিকে প্রভাবিত করে। প্রতি ধরনে বিশেষ কৌশল, সময়সীমা ও খেলাধুলার অনুশীলন ভিন্ন।

ক্রিকেটে সংযোজনীয় পদ্ধতি

ক্রিকেটে সংযোজনীয় পদ্ধতি হল খেলার নিয়ম ও কৌশলসমূহের সংমিশ্রণ। এটি বিভিন্ন কৌশল যেমন: স্লো বোলিং, স্পিন বোলিং এবং পাওয়ার হিটিংকে অন্তর্ভুক্ত করে। এই পদ্ধতিগুলি খেলোয়াড়দের শক্তি ও দুর্বলতার উপর ভিত্তি করে গঠন করা হয়। উদাহরণস্বরূপ, ব্যাটসম্যানের অফ-স্পিন কৌশল শেখানোর জন্য বোলারের সুক্ষ্ম নিক্ষেপ অত্যাবশ্যক।

প্রযুক্তির ভূমিকা ক্রিকেটে

ক্রিকেটে প্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে খেলার পদ্ধতি উন্নত হয়েছে। ভিডিও অ্যানালাইসিস, স্নিকোমিটার এবং ডিআরএস প্রযুক্তি খেলার ফলাফলকে প্রভাবিত করে। এসব প্রযুক্তি ইনিংসের সময় ব্যাটসম্যানের শট ও বোলারের নিক্ষেপের কার্যকারিতা বিশ্লেষণে সহায়ক। প্রযুক্তি যুক্তির ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রক্রিয়াকে সহজতর করে।

ক্রিকেটে মনস্তাত্ত্বিক দিক

ক্রিকেটে মনস্তাত্ত্বিক দিক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। খেলোয়াড়দের মানসিক প্রস্তুতি, চাপ পরিচালনার কৌশল ও দলগত সমন্বয় প্রভাবিত করে খেলার ফলাফল। মনস্তাত্ত্বিক প্রশিক্ষণ খেলোয়াড়দের আত্মবিশ্বাস বাড়ায়। বিভিন্ন স্ট্র্যাটেজি যেমন, ‘মাইন্ড গেমস’ প্রতিপক্ষের উপর মানসিক চাপ সৃষ্টি করতে ব্যবহৃত হয়।

ক্রিকেটের সংযোজনীয় পদ্ধতি কী?

ক্রিকেটের সংযোজনীয় পদ্ধতি হলো আক্রমণাত্মক ও প্রতিরোধমূলক কৌশলের সমন্বয়। এই পদ্ধতিতে ব্যাটসম্যানের আক্রমণাত্মক খেলার পাশাপাশি বোলারের নিয়ন্ত্রণও অপরিহার্য। দৃষ্টান্তস্বরূপ, একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে (ODI) বা টি২০ ফরম্যাটে এই পদ্ধতির ব্যাপক ব্যবহার হয়। সাম্প্রতিক সময়ে, অ্যানালাইটিকস এবং ডেটা বিশ্লেষণের মাধ্যমে এই কৌশলের কার্যকারিতা বেড়েছে।

ক্রিকেটের সংযোজনীয় পদ্ধতি কীভাবে কাজ করে?

ক্রিকেটের সংযোজনীয় পদ্ধতি মূলত খেলার ধরন অনুযায়ী পরিবর্তনশীল। ব্যাটসম্যান তার স্ট্রাইকিং ক্ষমতা এবং বোলারের গতি বিচার করে কৌশল নির্ধারণ করে। উদাহরণস্বরূপ, একদিনের ম্যাচে দ্রুত রান সংগ্রহের জন্য আক্রমণাত্মক শট খেলার পরিকল্পনা করা হয় এবং টেস্ট ক্রিকেটে ধৈর্য্য ধরে খেলতে হয়। দলীয় কৌশল এবং পিচের অবস্থা অধ্যয়ন করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

ক্রিকেটের সংযোজনীয় পদ্ধতি কোথায় ব্যবহার হয়?

ক্রিকেটের সংযোজনীয় পদ্ধতি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে, আঞ্চলিক লীগে এবং অভ্যন্তরীণ টুর্নামেন্টগুলোতে ব্যবহার করা হয়। বিশেষ করে, একদিনের এবং টি২০ ম্যাচগুলোতে এই পদ্ধতির কার্যকারিতা অধিক লক্ষ্যনীয়। ২০২০ সালের টি২০ বিশ্বকাপেও এই পদ্ধতি প্রতিফলিত হয়েছিল, যেখানে অধিকাংশ দল আক্রমণাত্মক কৌশল ব্যবহার করেছে।

ক্রিকেটের সংযোজনীয় পদ্ধতি কখন প্রয়োগ হয়?

ক্রিকেটের সংযোজনীয় পদ্ধতি সাধারণত ম্যাচের রণনীতির সময় প্রয়োগ হয়। এটি বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ যখন ব্যাটিং শক্তি কিংবা পরিস্থিতি অনুসারে কৌশল পরিবর্তনের প্রয়োজন হয়। উদাহরণস্বরূপ, যখন শিকার করা রান বাড়ছে বা একটি গুরুত্বপূর্ণ উইকেটের প্রয়োজন, তখন এই পদ্ধতি প্রয়োগ করা হয়।

ক্রিকেটের সংযোজনীয় পদ্ধতির জন্য কে দায়ী?

ক্রিকেটের সংযোজনীয় পদ্ধতির জন্য দায়ী মূলত কোচ এবং দলের নেতৃত্ব। তারাই খেলার কৌশল এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। উদাহরণস্বরূপ, রবি শাস্ত্রী, যিনি ভারতীয় ক্রিকেট দলের কোচ ছিলেন, দলের কৌশল উন্নয়নে বেশ শক্তিশালী অবদান রেখেছিলেন।

Leave a Comment

Comments

No comments yet. Why don’t you start the discussion?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *