Start of ক্রিকেট বলের বিধি নিয়ম Quiz
1. পুরুষ ক্রিকেট বলের আকার কত?
- 18.0 cm to 18.5 cm
- 22.4 cm to 22.9 cm
- 23.1 cm to 23.5 cm
- 20.9 cm to 21.5 cm
2. নতুন পুরুষ ক্রিকেট বলের ওজন কত?
- ৫.৫ থেকে ৫.৭৫ আউন্স (১৫৫.৯গ্রাম থেকে ১৬৩গ্রাম)
- ৪.৫ থেকে ৫.১ আউন্স (১২৭গ্রাম থেকে ১৪৩গ্রাম)
- ৬.২ থেকে ৬.৫ আউন্স (১৭৬গ্রাম থেকে ১৮৪গ্রাম)
- ৭.০ থেকে ৭.৫ আউন্স (১৯8গ্রাম থেকে ২১২গ্রাম)
3. মহিলাদের ক্রিকেট বলের কত আকার?
- 8.00 to 8.50 inches
- 8.25 to 8.88 inches
- 9.00 to 9.30 inches
- 7.50 to 8.00 inches
4. নতুন মহিলা ক্রিকেট বলের ওজন কত?
- ১৪০গ্রাম থেকে ১৫১গ্রাম
- ১১০গ্রাম থেকে ১২৫গ্রাম
- ১৭০গ্রাম থেকে ১৮৫গ্রাম
- ১৫৫গ্রাম থেকে ১৬৩গ্রাম
5. জুনিয়র ক্রিকেট বলের আকার কত?
- 9.00 থেকে 9.50 ইঞ্চি (22.86 সেমি থেকে 24.13 সেমি)
- 8.00 থেকে 8.25 ইঞ্চি (20.32 সেমি থেকে 20.96 সেমি)
- 8.06 থেকে 8.69 ইঞ্চি (20.47 সেমি থেকে 22.07 সেমি)
- 7.50 থেকে 8.00 ইঞ্চি (19.05 সেমি থেকে 20.32 সেমি)
6. জুনিয়র ক্রিকেট বলের ওজন কত?
- 8.81 to 9 ounces (250g to 255g)
- 4.69 to 5.06 ounces (133g to 144g)
- 4.94 to 5.31 ounces (140g to 151g)
- 5.5 to 5.75 ounces (155.9g to 163g)
7. এক দিনের ক্রিকেটে প্রতিটি ইনিংসে কতটি বল ব্যবহার হয়?
- একটি বল
- দুইটি বল
- তিনটি বল
- চারটি বল
8. ক্রিকেট বল পরিবর্তনের জন্য কোন পরিস্থিতি প্রযোজ্য?
- বলটি বাউন্স করলে পরিবর্তন হয়
- যদি বলটি ক্ষতিগ্রস্ত হয় বা হারিয়ে যায়, অথবা কোনো খেলোয়াড়ের দ্বারা অবৈধভাবে পরিবর্তন করা হয়
- বলটিকে প্রতিটি ইনিংসে পরিবর্তন করতে হবে
- খেলার শেষে বলটিকে ফেলে দেওয়া
9. টেস্ট ক্রিকেটে নতুন বল কদিন পর ব্যবহার করা যায়?
- 100 ওভার
- 80 ওভার
- 60 ওভার
- 120 ওভার
10. ক্রিকেট বলের সিমের উদ্দেশ্য কী?
- বলের আকৃতি পরিবর্তন করা
- বলকে ভারী করা
- ভিন্ন ভিন্ন উড়ান তৈরি করা
- বলের গতি কমানো
11. সিঙ্ক বলিং বলতে কী বোঝায়?
- বলের সিম ব্যবহার করে বাতাসে ভিন্ন দিক প্রদর্শন করা
- বলের শক্তি বাড়ানোর প্রক্রিয়া
- বলকে আঘাত হানার কৌশল
- বলের আকার নিয়ন্ত্রণ করার পদ্ধতি
12. সিম বলিং কী?
- সিম বলিং হল প্রশিক্ষণের একটি ধরণ।
- সিম বলিং হল একটি সামরিক কৌশল।
- সেম বলিং হল একটি টেকনিক যা বলের সিম ব্যবহার করে পিচে দিক পরিবর্তন ঘটায়।
- সিম বলিং হল একটি খাদ্য প্রস্তুত প্রণালি।
13. একটি ম্যাচে আম্পায়াররা কতবার বল পরীক্ষা করবেন?
- প্রতি ওভারে একবার
- প্রায়ই একটি ম্যাচে
- শুধুমাত্র শেষ ওভারে
- একবার প্রতি ইনিংসে
14. স্বাভাবিক প্রয়োগের কারণে বলের আকার পরিবর্তিত হলে কী হয়?
- একটি পুরানো বল ব্যবহার করতে হবে
- নতুন বলের অনুমতি দেওয়া হবে না
- বলটি বাতিল করা হবে
- একটি নতুন বল ব্যবহার করা হবে
15. নতুন পুরুষ ক্রিকেট বলের নিয়মিত ব্যাস কত?
- 4.0 থেকে 4.5 ইঞ্চি
- 2.8 থেকে 2.86 ইঞ্চি
- 3.0 থেকে 3.5 ইঞ্চি
- 2.0 থেকে 2.5 ইঞ্চি
16. নতুন মহিলা ক্রিকেট বলের নিয়মিত ব্যাস কত?
- ২০.৯৬ সেন্টিমিটার
- ২৫.৬ সেন্টিমিটার
- ২২.৪ সেন্টিমিটার
- ১৫.২ সেন্টিমিটার
17. জুনিয়র ক্রিকেট বলের নিয়মিত ব্যাস কত?
- 8.06 থেকে 8.69 ইঞ্চি (20.47 সেমি থেকে 22.07 সেমি)
- 8.81 থেকে 9 ইঞ্চি (22.4 সেমি থেকে 22.9 সেমি)
- 8.25 থেকে 8.88 ইঞ্চি (20.96 সেমি থেকে 22.56 সেমি)
- 7.8 থেকে 8.1 ইঞ্চি (19.8 সেমি থেকে 20.6 সেমি)
18. টেস্ট ক্রিকেটে নতুন বল ব্যবহারের জন্য ন্যূনতম কত ওভার প্রয়োজন?
- 80 ওভার
- 100 ওভার
- 60 ওভার
- 90 ওভার
19. যদি বল দর্শকদের মধ্যে চলে যায় তবে কী হয়?
- বল খেলোয়াড়ের হাতে ফিরবে
- বল নিষিদ্ধ হবে
- বল ম্যাচ থেকে বাদ দেওয়া হবে
- দর্শকদের মধ্যে বল ফিরে আসতে হবে
20. ক্রিকেট পিচে রিটারের ক্রীসের উদ্দেশ্য কী?
- বোলারের জোর পরীক্ষা করা
- বলের সঠিক অবস্থান নিশ্চিত করা
- ব্যাটারকে আউট করা
- মাঠের সীমা নির্ধারণ করা
21. ক্রিকেট পিচে রিটার্ন ক্রীস কীভাবে চিহ্নিত হয়?
- 10 ফুট লাইন
- 6 ফুট লাইন
- 8 ফুট লাইন
- 12 ফুট লাইন
22. পপিং ক্রীসের উদ্দেশ্য কী?
- ফিল্ডিংয়ের সুবিধা যোগ করা
- ব্যাটসম্যানের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা
- বলের গতি বাড়ানো
- পিচের উন্নতি করা
23. ক্রিকেট পিচে পপিং ক্রীস কীভাবে চিহ্নিত হয়?
- এটি 15 ফুট লাইন হিসাবে চিহ্নিত করা হয়।
- এটি 12 ফুট লাইন হিসাবে চিহ্নিত করা হয়।
- এটি 10 ফুট লাইন হিসাবে চিহ্নিত করা হয়।
- এটি 8 ফুট লাইন হিসাবে চিহ্নিত করা হয়।
24. ক্রিকেট পিচে বোলিং ক্রীসের দৈর্ঘ্য কত?
- 8 ফুট 8 ইঞ্চি
- 6 ফুট 4 ইঞ্চি
- 7 ফুট 6 ইঞ্চি
- 9 ফুট 5 ইঞ্চি
25. ক্রিকেট পিচে বোলিং ক্রীসের উদ্দেশ্য কী?
- বলটিকে খেলার বাইরে ফেলা
- বলটিকে ব্যাটারের কাছে নিয়ে আসা
- বলটি ব্যাটারের দিকে প্রবাহিত করা
- বলটি মাঠে নামানো
26. একটি ক্রিকেট দলে খেলোয়াড় সংখ্যা কত?
- দশ খেলোয়াড়
- এগারো খেলোয়াড়
- তিনটি খেলোয়াড়
- বারো খেলোয়াড়
27. ক্রিকেটে আম্পায়ারদের ভূমিকা কী?
- টিমের কোচিং করা, প্রতিযোগিতার পরিকল্পনা করা এবং আম্পায়ারদের নিরীক্ষণ করা।
- আইন প্রয়োগ করা, সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা এবং স্কোরারদের কাছে সিদ্ধান্তগুলি জানানো।
- খেলোয়াড়দের শিক্ষা দেওয়া, ম্যাচ পরিচালনা করা এবং দর্শকদের রেজিস্ট্রেশন করা।
- খেলার নিয়ম পরিবর্তন করা, নতুন খেলোয়াড় নির্বাচন করা এবং লাইভ স্কোর শেয়ার করা।
28. ক্রিকেটে স্কোরারদের ভূমিকা কী?
- মাঠের প্রস্তুতি নেওয়া
- স্কোরগুলো হিসাব করা
- ফিল্ডিং পরিকল্পনা করা
- বলের গতি বৃদ্ধি করা
29. যদি কোনও বোলার ভুল স্থানে বল করে, তবে কী হয়?
- বলটি নো-বল হয়ে যায়।
- বলটি রান হয়ে যায়।
- বলটি সোজা হয়ে যায়।
- বলটি আউট হয়ে যায়।
30. যদি বোলার তার হাতের কনিষ্ঠা সোজা করে তবে কী হয়?
- বলটি ছিটকে বেরিয়ে যায়।
- বলটি অকারণে পড়ে যায়।
- বলটি ব্যাটারের দিকে যায়।
- বলটি নো-বল হয়ে যায়।
কুইজ সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে!
আপনারা যারা ‘ক্রিকেট বলের বিধি নিয়ম’ নিয়ে এই কুইজটি সম্পন্ন করেছেন, তাঁদের সবাইকে ধন্যবাদ। আশা করি, কুইজটির মাধ্যমে ক্রিকেট বলের বিভিন্ন নিয়ম এবং কৌশল সম্পর্কে অনেক কিছু শিখেছেন। এই ধরনের কুইজে অংশগ্রহণ করা শুধু মজার নয়; এটি আমাদের জ্ঞানের ক্ষেত্রটিকে আরও প্রসারিত করে।
কিছু প্রশ্ন হয়তো আপনাদের ভাবাতে পেরেছে। আপনি কি জানেন ক্রিকেট বলের গঠন কেমন? অথবা বলের বিভিন্ন ধরণের প্রকারভেদ কি? এই কুইজের মাধ্যমে এগুলো জানা সম্ভব হয়েছে। এটি নিশ্চিত যে, ক্রিকেটের প্রতি আপনার আগ্রহ বাড়েছে এবং নিয়মগুলো সম্পর্কে আপনার ধারণা স্পষ্ট হয়েছে।
এখন সময় এসেছে আরও কিছু শিখার। আমাদের পরবর্তী বিভাগ ‘ক্রিকেট বলের বিধি নিয়ম’ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য প্রদান করবে। এখানে আপনি আরও গভীরে প্রবাহিত হতে পারবেন এবং ক্রিকেটের জগতে আরও ভালোভাবে প্রবেশ করতে পারবেন। তাই দয়া করে সেই বিভাগে যান এবং আপনার জ্ঞানকে সমৃদ্ধ করুন!
ক্রিকেট বলের বিধি নিয়ম
ক্রিকেট বলের সাধারণ পরিচিতি
ক্রিকেট বল হলো ক্রিকেট খেলার প্রধান উপকরণ। এটি গুলুজাতীয় একটি গোলাকার বস্তু, যা প্রায় ২২ সেন্টিমিটার পরিধির হয়ে থাকে। ক্রিকেট বলের মূল অংশ সাধারণত কম্প্রেসড ফোম দিয়ে তৈরি এবং তার বাইরের স্তর চামড়ার। এই বলের ওজন ১৫৫.৯ গ্রাম থেকে ১৬২ গ্রাম এর মধ্যে হয়ে থাকে। বলের গঠন এবং ডিজাইন খেলার জলবায়ুর পরিস্থিতিতে পরিবর্তিত হতে পারে।
ক্রিকেট বলের বিভাগ
ক্রিকেট বল প্রধানত দুটি ধরনের: লাল বল এবং সাদা বল। লাল বল সাধারণত টেস্ট ক্রিকেটে ব্যবহৃত হয়, যেখানে খেলোয়াড়দের জন্য এটা দৃষ্টিনন্দন। সাদা বল ইনিংসের সীমিত সংস্করণে, যেমন ওয়ানডে ও টি-২০ ক্রিকেটে ব্যবহৃত হয়। দুটি বলের গঠন ও বৈশিষ্ট্য ভিন্ন। লাল বল দীর্ঘ সময় ধরে টেকসই থাকে, যেখানে সাদা বল দ্রুত গাঢ়তা হারায়।
ক্রিকেট বলের নিয়মাবলী
ক্রিকেটের নিয়ম অনুযায়ী, বলের বোলিং করা এবং ব্যাটিংয়ের সময় কিছু নিয়ম পালন করতে হয়। বোলারের জন্য মনে রাখতে হবে, বলকে নিষিদ্ধ করা বা হাত দিয়েও ছুঁয়ে ফেলা যাবে না। ব্যাটসম্যানদের জন্যও বলের জীর্ণতা অনুভব করা আদর্শ। বলের ঘূর্ণন এবং গতি বজায় রাখার জন্য সঠিক কৌশল প্রয়োগ করতে হবে।
ক্রিকেট বলের যত্ন ও রক্ষণাবেক্ষণ
ক্রিকেট বলের যত্ন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। খেলার পর বল পরিষ্কার করতে হয়। একে সঠিকভাবে শুকাতে দেওয়া উচিত। বাজে আবহাওয়ার চিন্তা করে, বল যদি ভিজে যায় তবে তা ব্যবহারযোগ্য থাকবে না। বলের স্থায়িত্ব নিশ্চিত করতে নিয়মিত পরীক্ষার প্রয়োজন।
ক্রিকেট বলের পরিবর্তন প্রক্রিয়া
ক্রিকেটে বলের পরিবর্তন একটি সাধারণ প্রক্রিয়া। এই পরিবর্তন তখন ঘটে যখন বলের অবস্থা খারাপ হয় বা প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। খেলায় বল জড়িয়ে থাকলে বা ক্ষয়ক্ষতির কারণ দেখা দিলে খেলোয়াড়দের কর্তৃপক্ষের কাছে নতুন বল আনতে হবে। রক্ষক দল কৌশলগতভাবে দ্রুত পরিবর্তনের সুবিধা ভোগ করতে পারে।
ক্রিকেট বলের বিধি নিয়ম কী?
ক্রিকেট বলের বিধি নিয়ম হল তাদের গঠন, আকার এবং প্রস্তুতি সম্পর্কিত নির্দেশিকা। বলটি সাধারণত ২২.৪৯-২২.৮ সেমি ব্যাসের এবং ১৫০-১৬০ গ্রাম ওজনের হয়ে থাকে। এর বাইরের আবরণের জন্য লেদার ব্যবহার করা হয়, যা বলটিকে স্থায়িত্ব দেয় এবং সঠিকভাবে আঘাত করতে সাহায্য করে। আইসিসি (ICC) এর অবস্থান অনুসারে, এগুলো আন্তর্জাতিক ম্যাচে ব্যবহৃত হয়।
ক্রিকেট বল কিভাবে তৈরি হয়?
ক্রিকেট বল তৈরির জন্য প্রথমে একটি কোর বা কেন্দ্র তৈরি করা হয়, যা সাধারণত কাগজ বা কোনো ফাইবার দিয়ে তৈরি হয়। তারপর এই কোরটির চারপাশে মেশিন দ্বারা তুলা বা পলিয়েস্টার দিয়ে মোড়ানো হয়। এরপর তিনটি লেদার প্যানেল, যা সাধারণত ১০-১২ টি সেলাই দিয়ে সংযুক্ত থাকে, সেখানে লেগে থাকে। প্রস্তুতির শেষ পর্যায়ে, বলটি স্ট্যান্ডার্ড ওজন এবং আকারে পরীক্ষা করা হয় যা আন্তর্জাতিক মান অনুযায়ী।
ক্রিকেট বল কোথায় ব্যবহার করা হয়?
ক্রিকেট বল মূলত মাঠে ব্যবহৃত হয় যেখানে ক্রিকেট খেলা চলমান থাকে। এটি আন্তর্জাতিক, দেশীয় এবং স্থানীয় পর্যায়ের ম্যাচে ব্যবহার করা হয়। বিভিন্ন ধরনের ক্রিকেটের জন্য ভিন্ন ভিন্ন বল ব্যবহার করা হয়, যেমন: টেস্ট, ওয়ানডে এবং টি-২০ ক্রিকেটে। প্রতিটি ফরম্যাটের জন্য বলের মান এবং টাইপ অবশ্যই আইসিসি দ্বারা নির্ধারিত।
ক্রিকেট বল কখন পরিবর্তন করতে হয়?
ক্রিকেট বল সাধারণত যখন এটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তখন পরিবর্তন করতে হয়। উদাহরণস্বরূপ, বলটি ফাটা, পিচ্ছিল বা অতিরিক্ত পরিধান হলে তা সংরক্ষণের জন্য পরিবর্তন করা হয়। টেস্ট ক্রিকেটে, একাই দুটি ইনিংস পর্যন্ত একটি বল ব্যবহার করা হয়, তবে ওয়ানডে বা টি-২০ তে এটি পরিবর্তিত হতে পারে যদি বলটি অকার্যকর হয়ে যায়।
ক্রিকেট বলের সংস্থাপক কারা?
ক্রিকেট বলের সংস্থাপক হিসেবে প্রধানত ক্রিকেটের পরিচালনাকারী সংস্থা গুলো, যেমন আইসিসি (ICC) বিভিন্ন দেশের ক্রিকেট বোর্ড গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বাংলাদেশের মতো দেশের জন্য, পৃথিবীর বিভিন্ন মান অনুযায়ী বিস্তারিত বিধি এবং নির্দিষ্টকরণ অনুসরণ করে বল প্রস্তুতকারকদের নিয়োজিত করা হয়।